হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব জনপ্রিয় ৫০টি মা নিয়ে উক্তি ও ক্যাপশন , স্ট্যাটাস। এই পৃথিবীতে কেউ যদি আপনাকে নিঃস্বার্থভাবে ভালবেসে থাকে তবে সে হলো একমাত্র মা। আর আজ আমরা আপনার মাঝে মায়ের ভালোবাসা স্মৃতি নিয়ে কয়েকটি স্ট্যাটাস এবং ঐতিহাসিকগণ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উক্তি শেয়ার করুন।
এই পৃথিবীতে কেউ যদি আপনাকে নিঃস্বার্থভাবে ভালবেসে থাকে এবং আপনার জন্য সবথেকে বেশি যে কষ্ট করেছে সেই ব্যক্তির নাম হলো মা। প্রায় দশ মাস দশ দিন আমাদেরকে তারা নিজের গর্ভে রেখে আমাদেরকে জন্ম দেয়। শুধু তাই নয়, আপনাকে জন্ম দিতে গিয়ে তার মৃত্যু হতে পারে, এমনটা জানার পরও সে আপনাকে গর্ভে ধারণ করে এবং হাজারো কষ্টের পরও মৃত্যু যন্ত্রণা সহ্য করে আপনাকে পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখায়।
এরপর আপনার মা আপনাকে বড় করার জন্য যেকোনো কষ্ট সহ্য করে থাকে এবং আপনাকে লালন পালন করে বড় করার পেছনে সবথেকে বড় ভূমিকা হল আপনার মার। তাই এই পৃথিবীতে প্রতিটি সন্তানের জন্য তার মা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমর্থক এবং সব থেকে কাছের বন্ধু।
এই পৃথিবীতে আপনার সবচেয়ে কাছের মানুষ এবং পুরো দুনিয়ার ভিতরে আপনি সবথেকে তাকে বিশ্বাস করতে পারেন নিঃসন্দেহে। সবাই যখন আপনাকে ছেড়ে যায়। তখন শুধুমাত্র আপনার মায়ের আপনার পাশে থাকতে হয়। তাই আমরা এই মায়ের ভালবাসা নিয়ে এসো facebook উক্তি স্ট্যাটাস এবং ক্যাপশন আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। তাই কিন্তু একটু বড় হবে কষ্ট করে পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন।
নিচে আমার বর্তমানে সব থেকে জনপ্রিয় কয়েকটি মা নিয়ে কথা শেয়ার করেছে। আপনারা চাইলে মা দিবসে অথবা অন্য যে কোন সময় মায়ের ভালোবাসা প্রকাশ করার জন্য এসব কথা ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনাদের প্রথমে এগুলো কপি করে নিতে হবে এবং এরপর ফেসবুকে স্ট্যাটাস অথবা ক্যাপশন হিসেবে ব্যবহার করতে হবে।
মাকে নিয়ে হাজার হাজার ক্যাপশন আপনি বানাতে পারবেন এবং আমরা চাইলেও হাজার হাজার ক্যাপশন আপনাকে শেয়ার করতে পারব কেননা আমরা সবাই মাকে ভালোবাসি এবং তার জন্য এসব করতে পারি। তাই আজ আমরা না যে আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে বর্তমানে সব থেকে জনপ্রিয় এবং সেরা মাকে নিয়ে শেয়ার করা হবে। আপনাদের মধ্যে যারা মাকে ভালবাসেন এবং তাকে নিয়ে ক্যাপশন করতে চান। তারা চাইলে নিচে থাকা ক্যাপশন গুলো দেখে নিতে পারেন।
মাকে ভালোবাসেন না এমন ব্যক্তি এই দুনিয়াতে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কেননা এই পৃথিবীতে একমাত্র আপনার মা আপনাকে নিঃস্বার্থভাবে ভালবেসে গিয়েছে এবং আপনার জন্য কষ্ট করেছে। তাই আমরা সকলে আমাদের মাকে ভালোবাসি। আর সেই ভালোবাসা প্রকাশ করার জন্য বিভিন্ন সময় মাকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে বা ফেসবুকে নানা রকম স্ট্যাটাস দিয়ে থাকি। তাই এসব বন্ধুরা আমাকে ভালবাসেন এবং সোশ্যাল মিডিয়া মাকে নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস শেয়ার করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় ফেসবুক স্ট্যাটাস করছিলেন চিন্তা করার কোন কারণ নেই। আজ আমরা আপনাদের মাঝে শেয়ার করব কয়েকটি জনপ্রিয় মাকে নিয়ে স্ট্যাটাস। তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।
বন্ধুরা উপরে আমরা আপনাদের মাঝে ফেসবুকে মাকে নিয়ে ভালোবাসার স্ট্যাটাস এবং ফেসবুকে মাকে নিয়ে ভালোবাসার ক্যাপশন সহ মাকে নিয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি কথা শেয়ার করেছি। শুধু আমরা কেন পিছে পিছে অনেক সময় অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিরা মাকে নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম উক্তি দিয়ে গেছেন। আজ আমরা আপনাদের মাঝে সেসব উক্তি তুলে ধরবো। আশা করি আপনাদের জীবনে এগুলো কাজে লাগবে।
শুধু আমরাই না বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কবিগন মাকে নিয়ে কবিতা আবৃত্তি করেছে। এখানে যারা সন্তানের জন্য মায়ের ত্যাগ এবং ভালোবাসা ফুটিয়ে তুলেছে। একটা মানুষের পেছনে তার মায়ের ভূমিকা কতখানি এবং তার মা তার জন্য কতখানি ত্যাগ স্বীকার করেছে এসব বিষয় কবিগন তারা তাদের কবিতায় তুলে ধরেছেন। অথচ এই সন্তানের একটা সময় বড় হয়ে তার মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে এবং কোন খোঁজ খবর নেয় না। আবার অনেক সময় দেখা যায় এই সন্তান বড় হয়ে তার মায়ের কথা ভুলে গিয়ে মাকে নানা কারণ কষ্ট দেয়। আজ আমরা আপনাদের মাঝে এমন কিছু মাকে নিয়ে কবিতা শেয়ার করব।
১।আমি ভীষণ ভালবাসতাম আমার মা-কে
-কখনও মুখ ফুটে বলি নি।
টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে
কখনও কখনও কিনে আনতাম কমলালেবু
-শুয়ে শুয়ে মা-র চোখ জলে ভ’রে উঠত
আমার ভালাবাসার কথা
মা-কে কখনও আমি মুখ ফুটে বলতে পারি নি।
হে দেশ, হে আমার জননী-
কেমন ক’রে তোমাকে আমি বলি!
২।মা কথাটি চোট্ট অতি
কিন্তু জেনো ভাই,
ইহার চেয়ে নাম যে মধুর
তিন ভুবনে নাই।
সত্য ন্যায়ের ধর্ম থাকুক
মাথার ‘পরে আজি,
অন্তরে মা থাকুন মম
ঝরুক স্নেহরাজি।
৩। মায়া ভরা হৃদয়টি যার
সে আমার মা।
কত স্নেহ করতো আমায়
মনে পড়ে তা।
মনে কোন কষ্ট থাকলেও
বুঝতে দিত না।
হাসি ভরা মুখটি তার
দেখলে জুড়াত গা।
হাত এগিয়ে বলত আমায়
আয়রে কোলে খোকা।
৫। মা’র দুঃখগুলোর ওপর গোলাপ-জল ছিটিয়ে দেওয়ার ইচ্ছে ছিল,
যেন দুঃখগুলো সুগন্ধ পেতে পেতে ঘুমিয়ে পড়ে কোথাও
ঘুমটি ঘরের বারান্দায়, কুয়োর পাড়ে কিম্বা কড়ইতলায়।
সন্ধেবেলায় আলতো করে তুলে বাড়ির ছাদে রেখে এলে
দুঃখগুলো দুঃখ ভুলে চাঁদের সঙ্গে খেলত হয়তো বুড়িছোঁয়া খেলা।
৬। মা’কে দুঃখের হাতে সঁপে বাড়ির মানুষগুলো অসম্ভব স্বস্তি পেত।
দুঃখগুলোকে পিঁড়ি দিত বসতে,
লেবুর শরবত দিত, বাটায় পান দিত,
দুঃখগুলোর আঙুলের ডগায় চুন লেগে থাকত…
ওভাবেই পাতা বিছানায় দুঃখগুলো দুপুরের দিকে গড়িয়ে নিয়ে
বিকেলেই আবার আড়মোড়া ভেঙে অজুর পানি চাইত,
জায়নামাজও বিছিয়ে দেওয়া হত ঘরের মধ্যিখানে।
দুঃখগুলো মা’র কাছ থেকে একসুতো সরেনি কোনওদিন।
আশা করি আর্টিকেলটা আপনাদের ভালো লেগেছে। এই ধরণের আরো নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে এবং সবার আগে সকল তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন। আর আপনি যদি আমাকে ওয়েবসাইট ইতিমধ্যে সাবস্ক্রাইব করে থাকেন তবে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।