1. riyaakhter747@gmail.com : রিয়া আক্তার : রিয়া আক্তার
ফেসবুকে কোন ধরনের মেয়েকে লাইন মারবেন না
ফেসবুকে কোন ধরনের মেয়েকে লাইন মারবেন না
ফেসবুকে কোন ধরনের মেয়েকে লাইন মারবেন না

এখন আলোচনার বিষয় হচ্ছে ফেসবুকে কোন ধরনের মেয়েকে লাইন মারবেন না। তো বন্ধুরা ফেসবুকে মেয়ে পটাতে চান। অলরেডি ফেসবুকে মেয়েদেরকে পটানোর চেষ্টা করেছেন তারা একটি সমস্যার সম্মুখীন অবশ্যই হয়েছেন। আর সেটি হচ্ছে আসলে বুঝে উঠতে পারেন না যে কোন মেয়ের সাথে লাইন মারলে তাকে পটানো সম্ভব আর কোন মেয়ের সাথে লাইন মেরে বা কোন ভাবেই পটানোর সম্ভব না। আর এতে করে কি হয় আপনি না বুঝে অযথা একটি মেয়ের পেছনে উঠেপড়ে লাগেন তাকে পটানোর জন্য সে তো পারেনি বরং সময় ও সম্মান দুটোই নষ্ট করে ফেলেন। এত সহজে ফেসবুকে মেয়ে সম্ভব পটানো না। 

এজন্য অবশ্যই আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে এবং সময় দিতে হবে। তাহলে সেটি কাজে দিবে। আজকে আমি সেটাই শিখাবো যে ফেসবুকে কোন ধরনের মেয়েদেরকে পটাতে যাবেন না। তাহলে চলুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক।

ফেসবুকে কোন ধরনের মেয়েকে লাইন মারবেন না

যে মেয়েদের ফেসবুকে লাইক কমেন্ট অনেক বেশি এদের কে পটাতে না যাওয়াই ভালো। কারণ এরা নিজেদেরকে একটু বেশি বড় মনে করে। এরা বেশি অ্যাটিটিউড দেখায় তাই এদের পেছনে পড়ে সময় নষ্ট করে লাভ নাই। তাই মেয়েটার প্রোফাইলে গিয়ে লক্ষ্য করুন মেয়েটির পোস্টগুলোতে যারা কমেন্ট করেছে তাদের কমেন্টের কি সে রিপ্লে দেয়? যদি দেখেন যে সে কমেন্টের রিপ্লে দেয় না তাহলে পেছনে পড়ে লাভ নাই। কারণ যে কমেন্টের রিপ্লে দেয় না তার থেকে অন্য কিছু আশা করা বোকামি। 

 মেয়েটিকে খুব সুন্দরভাবে নানারকম মেসেজ করে ট্রাই করে যাচ্ছেন বাট মেয়েটির কোনো রিয়্যাকশন নাই। এমন মেয়েকে পটাতে যাবেন না কারণ আপনি অলরেডি অনেকভাবে ট্রাই করেছেন। আর বেশি ট্রাই করতে গেলে ফলাফল কিছুই হবে না বরং হয়তো একদিন মেয়েটি বিরক্ত হয়ে আপনাকে ব্লক দিবে।

মেয়েটিকে অনেক মেসেজ করেছেন বাট সিন করেনা বা সিন করে কিন্তু একদিনও কোন মেসেজের রিপ্লে দেয় না তাহলে এই মেয়েকে পটাতে যাবেন না। কারণ হয়তো এই মেয়েটির বয়-ফ্রেন্ড আছে এবং হয়তো তার বয়ফ্রেন্ড তার আইডি পাসওয়ার্ড জানে। তাই সে আপনার মেসেজের কোন রিপ্লাই দেয় না। অথবা হতে পারে মেয়েটি অপরিচিত কারো সাথে কথা বলতে মোটেও ইন্টারেস্টেড না ।তবে আমি বলছি না যে এই মেয়েকে মেসেজ করে রিপ্লাই পাওয়া সম্ভব না। এই মেয়েকে কমেন্ট করা হয় তো রিপ্লাই পাওয়া সম্ভব কিন্তু সেটি হয়তো আপনার দ্বারা সম্ভব না। কাজেই এমন মেয়ের পিছনে অযথা সময় নষ্ট করবেন না।

 আপনি মেয়েটিকে অনেক সুন্দর করে ম্যাসেজ করেন। বাট মেয়েটি বাঁকা বাঁকা কথা বলে, আপনি সোজা ভাবে একটি কথা বললেন, ইতিবাচক’ দেয়। আপনি অনেক মজার কথা বলেন না কেন মেয়েটির তাতে কোনো রিয়্যাকশন নাই। আপনি অনেক লম্বা করে একটি ম্যাসেজ করেন বাট মেয়েটির হুম হা ওকে গুড ভালো,তাই নাকি রিপ্লে আসে। তাহলে বুঝে নিবেন আপনার কোন কথাতে ইন্টারেস্ট না। এর সাথে চ্যাট করে সুবিধা করতে পারবেন না। বরং এটি আপনার মেসেজে বিরক্তি হবেনা তাই এমন হলে সেই মেয়েটির থেকে কেটে পড়ুন।

ফেসবুকে কোন ধরনের মেয়েকে লাইন মারবেন না

 ফেসবুকে যে কোন মেয়ের সাথে লাইন মারার আগে তার প্রোফাইলে গিয়ে খুব ভালোভাবে অন্তত একবার হলেও ঘাটাঘাটি করে দেখবেন। তার পোস্ট গুলো ভালো করে দেখুন অনেক কিছু আন্দাজ করতে পারবেন- যে মেয়েটা কেমন?  তার পোষ্টের কমেন্ট গুলো ভালো করে পড়ে দেখুন। যদি কারো কমেন্ট দেখে মনে হয় যে ছেলেটি হয়তো তার বয়ফ্রেন্ড বা মেয়েটির পোষ্টগুলো দেখে যদি মনে হয় যে মেয়েটির বয়-ফ্রেন্ড আছে। তাহলে অযথা এর পিছনের সময় ব্যয় না করে অন্য কোথাও ট্রাই করুন। মেয়েটা দেখতে অনেক সুন্দর এবং সে নিয়মিত তার সুন্দর সুন্দর পিক আপলোড করে। এমন মেয়ের থেকে 100 হাত দূরে থাকুন কারণ আপনার মত শত শত ছেলে এর পিছনে লেগে আছে।

মেয়েটা অনলাইনে আসলে এত এত ছেলেকে মেসেজ করে যে এতো ম্যাসেজের ভিড়ে আপনার মেসেজটি কোনদিন মূল্য পাবে না। তাই ফেসবুকে সুন্দর কোন মেয়েকে দেখেই কিছু না ভেবেই মেয়েটিকে মেয়েকে লাইন মারবেন না। গভীর রাতে অনলাইনে থাকে সেই মেয়েকে ভুলেও মেসেজ করে লাইন মারতে যাবেন না। এমন মেয়েদের বয়ফ্রেন্ড আছে এবং তার বয়ফ্রেন্ড ও ফেসবুক চালায় বলেই মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ড এর সাথেই বিজি থাকে। এমন মেয়েকে মেসেজ করে জীবনেও রিপ্লে পাবেন না। অথবা এর সাথে লাইন মারা মানে শুধু টাইম নষ্ট। যে মেয়ে সারাক্ষণ অনলাইনে থাকে এমন মেয়েকে লাইন মারতে যাবেন নান। এদেরকে পটাতে গেলে হাঁফিয়ে উঠবেন। কিন্তু সুবিধা করতে পারবেন না।

 যদি মেয়েকে মেসেজ করে খুব সহজেই রিপ্লে পান এবং আপনি যা বলবেন মেয়েটা যদি সেই তালে তাল মিলিয়ে মেসেজ করে যদি দেখেন অল্পতেই পটে যাচ্ছে।  তাহলে এমন মেয়ের থেকে 200 হাত দূরে থাকুন। কারণ আপনি ফেক আইডি সাথে মেসেজ করতেছেন। কাজেই অযথা সময় নষ্ট না করে ফেক আইডির প্রেমে ছ্যাকা খেয়ে ব্যাকা হয়ে যাওয়ার চেয়ে এদের থেকে দূরে থাকুন। তো বন্ধুরা আমি যে বিষয়গুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম এমন মেয়েদের সাথে ফেসবুকে লাইন মারতে যাবেন না। এতে আপনার সময় নষ্ট হবে এছাড়া কিছু হবে না। 

ফেসবুকে সিঙ্গেল মেয়ে চেনার উপায়

হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন আজকে এই ভিডিওতে আমি আলোচনা করব যে ফেসবুকে সিঙ্গেল মেয়ে চেনার উপায় কি অর্থাৎ ফেসবুকে কিভাবে বুঝতে পারব যে কোন মেয়ে সিঙ্গেল নাকি তার বয়ফ্রেন্ড আছে। আসলে ফেসবুকে যখন কোন ছেলে কোন মেয়েকে পটাতে যায় তখন, এটা দাদা খুব জরুরি হয়ে পড়ে যে মেয়েটা সিঙ্গেল কি না তা জানা। অনেক সময় দেখা যায় যে ছেলেরা কোন উপায় না পেয়ে মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করে বসে আপনি কি সিঙ্গেল বা আপনার কি বয়-ফ্রেন্ড আছে? আপনি ভুলেও এই কাজটি করবেন না। এ কাজটি করা মানে মাঠে নামার আগেই বোল্ড আউট হওয়া। কারণ আপনি যখনই কোন মেয়ে থেকে জানতে চাইবেন যে সে সিঙ্গেল কিনা তখন মেয়েটি স্পষ্ট বুঝতে পারবে যে আপনি তাকে পটাতে যাচ্ছেন। তখন মেয়েটির সতর্ক হয়ে যাবে আবার অনেক ছেলে আছে একটু চালাক। সে মেয়েটিকে জিজ্ঞেস না করে মেয়েটির কোন বন্ধু বা বান্ধবী জিজ্ঞেস করে জেনে নিতে চায়। কিন্তু আসলে এটাও ভুল কাজ কারণ আপনি যখনই তার কোনো বন্ধু-বান্ধবের মাঝে কাউকে জিজ্ঞেস করবেন। 

তখন দেখবেন সেও মেয়েটিকে গিয়ে বলবে যে অমুক ছেলে না আমার থেকে জানতে চাইলে যে তুই সিঙ্গেল আছিস নাকি। এটা শোনার পর মেয়েটি মনে মনে একটু খুশি তো হবে কিন্তু যেহেতু সে আগেই জেনে গেল যে আপনি তার সাথে প্রেম করতে বা তাকে পটাতে আগ্রহী। তাই মেয়েটি আপনাকে পাত্তা দিতে চাইবে না। তার মানে আপনি নিজেই বাসটা খেলেন। তাই যদি আপনি ফেসবুকে কোন মেয়েকে পটাতে চান তাহলে সে মেয়েটির সিঙ্গেল কিনা? সেটা আপনাকে নিজেই কৌশল করে বের করতে হবে।

ফেসবুকে সিঙ্গেল মেয়ে চেনার উপায়

 আর আজকে আমি আপনাদের তেমনই কয়েকটি কৌশল শেখাবো। যেগুলো সাহায্য আপনারা ফেসবুকে যে কোন মেয়ের সিঙ্গেল কিনা তা বুঝতে পারবেন। আর হ্যাঁ আরেকটি কথা অনেকেই মেয়ের সিঙ্গেল কিনা? সেটা বোঝার জন্য মেয়েদের প্রোফাইলে গিয়ে তাদের রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস দেখে। যদি তাদের রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস সিঙ্গল দেওয়া থাকে তাহলে মনে করে যে মেয়েটির সিঙ্গেল। আর যদি রিলেশনশিপ স্ট্যাটাসে রিলেশনশীপে থাকে তাহলে ভাবে যে মেয়েটির বয়-ফ্রেন্ড আছে।  তবে এ ধরনের সিদ্ধান্তটাও আপনার জন্য ভুল কেননা 95 পার্সেন্ট মেয়েরা তাদের প্রোফাইলে রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস এর সঠিক তথ্য দেয় না।

 বিশ্বাস না হলে আপনার যে বান্ধবী গুলো প্রেম করে তাদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখুন। আর যারা প্রেম করে না তাদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখুন দেখবেন 95 শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো মিল খুঁজে পাবেন না। তার মানে দাঁড়ালো যে মেয়েদের প্রোফাইল এ রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস বিশ্বাস করবেন না। অনেক তো কথা হল, এখন শুরু করি সিঙ্গেল ফেসবুকে সিঙ্গেল মেয়ে চেনার উপায়।

কৌশল নাম্বার ১

আপনাকে মেয়েটার প্রোফাইলে ঢুকে তার টাইমলাইনে গিয়ে দেখতে হবে যে মেয়েটা তার পোস্ট বা স্ট্যাটাস নির্দিষ্ট কোন ছেলেকে ট্যাগ করেছে নাকি অথবা তার পেজগুলোতে কাউকে ট্যাগ করেছে নাকি। কারণ 95 % মেয়ে তার পোস্টদাতার পেজগুলোতে বয়ফ্রেন্ডকে ট্যাগ করে। কাজেই যদি দেখেন যে তার কয়েকটি পোস্ট নির্দিষ্ট কোন ছেলেকে ট্যাগ করেছে। তাহলে ভেবে নিবেন যে মেয়েটির বয়ফ্রেন্ড আছে। তবে যে পোস্টগুলো করেছে সেগুলো অনেকদিন আগের কিনা তা অবশ্যই লক্ষ্য করবেন। তার পরবর্তী পোস্ট গুলোর মাঝে কি কোন ছাকা মূলক পোস্ট আছে যদি না থাকে তার মানে হচ্ছে তার বয়ফ্রেন্ডকে এখনো আছে আর যদি ছাকা মূলক পোস্ট দেখতে পান তাহলে ভেবে নেবেন তাদের ব্রেকআপ হয়ে গেছে ।

কৌশল নাম্বার ২

 স্ট্যাটাসগুলোর কমেন্ট চেক করা আজকাল রিকশাচালক থেকে শুরু করে সবাই ফেসবুক ইউজ করে। তাহলে যে ফেসবুক ইউজ করে তার বয়ফ্রেন্ড অবশ্যই ফেসবুক ইউজ করে। তার মানে সে তার ফ্রেন্ডলিস্টে অবশ্যই আর আছে তাহলে ভাবুন তো গার্লফ্রেন্ড ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিল আর বয়ফ্রেন্ড কমেন্ট করবে না এমনটা কি হয়? তার বয়ফ্রেন্ড অবশ্যই অবশ্যই তাতে কমেন্ট করবে। তো সাধারন মানুষ বা অন্যান্য বন্ধু-বান্ধবদের কমেন্টার আর  বয়ফ্রেন্ডের কমেন্ট এর ধরন অবশ্যই আলাদা হবে যেটা দেখলে বোঝা যাবে যে এই ছেলেটা নিশ্চয় তার স্পেশাল কেউ। আর একটা জিনিস লক্ষ্য করবেন বয়ফ্রেন্ড কমেন্ট করলে 99 পার্সেন্ট মেয়েরা এই কমেন্টের রিপ্লে দেয়। কাজে একটু লক্ষ্য করবেন এসব জিনিস লক্ষ্য করলে আপনি 100% বুঝতে পারবেন যে মেয়েটির সিঙ্গেল নাকি বয়ফ্রেন্ড আছে। আর একটা জিনিস না বললে নয় বেশ কিছু মেয়ের আবার একাধিক ফেসবুক আইডি থাকে। বয়ফ্রেন্ডকে বলে বা বয়ফ্রেন্ড জানে যে মেয়েটির একটা আইডি, আইডিতে তার বয় ফ্রেন্ডকে এড করে রেখেছে ঠিককিন্তু অন্য আইডি ইউজ করে যেটাতে তার কোন বয়-ফ্রেন্ড এড নাই। তো আপনি এখন বলতে পারেন যে মেয়েটির যে আইডিতে বয়ফ্রেন্ড এড নাই সে আইডি তে যদি আমি থাকি।

আর সিঙ্গেল কিনা এটা বোঝার জন্য আপনারে কৌশলগুলোর ট্রাই করি তাহলে তো ফলাফল আসবে যে মেয়েটির সিঙ্গেল অথচ বাস্তবে মেয়েদের বয়ফ্রেন্ড আছে। তাহলে আমি তো মেয়েটিকে সিঙ্গেল ভেবে ভুল করব। তাহলে শুনুন আমি বলছি এমন অবস্থাতে আপনি মেয়েটিকে সিঙ্গেল ভেবে একটুও ভুল করেননি। কারণ মেয়েদের বয়ফ্রেন্ড থাকা সত্ত্বেও সে লুকিয়ে অন্য ছেলেদের সাথে মিশসে। তার মানে কি তার মানে হচ্ছে সে অন্য ছেলের সাথে প্রেম করতে চায়। তার মানে তাকে সিঙ্গেল বললেও ভুল হবে না।

কৌশল নাম্বার ৩

যে মেয়েটি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন যে মেয়েটার সিঙ্গেল কিনা? তার সাথে যদি আপনার চ্যাট হয়। তাহলে আপনি একটু চালাকি করে কৌশলে’ করে পারবেন যে সে মেয়েটির সিঙ্গেল কিনা? আমি বলেছি যে সিঙ্গেল কিনা সেটা সেই মেয়েকে ডাইরেক্ট জিজ্ঞেস করবেন না?ফেসবুকে সিঙ্গেল মেয়ে চেনার উপায় হচ্ছে আপনাকে মেয়েটিকে ডাইরেক্ট না বলে তার সাথে চ্যাট করার সময় কৌশলে কথাটা বের করে নিতে হবে। কিভাবে সেটা করতে পারেন তার কয়েকটি উদাহরণ দিচ্ছি-

 কৌশল নাম্বার এক 

তার সাথে কথা বলতে বলতে কথার ফাঁকে সুযোগ বুঝে বলতে পারেন- তুমি তো তোমার বয়ফ্রেন্ডের সাথে ঘুরতেছে। মোবাইলে কথা বলতে চাই কিন্তু আমার তো গার্লফ্রেন্ড নাই, কি করি বলতো? তখন যদি তার বয়ফ্রেন্ড না থাকে তো সে নিশ্চয়ই এমন টা বলবে যে তুমি কার থেকে শুনলে যে আমার বয়-ফ্রেন্ড আছে আমার তো বয়ফ্রেন্ড নাই। তখন আমরা সহজেই বুঝতে পারলেন যে সে মেয়েটির সিঙ্গেল কি না।  

কৌশল নাম্বার দুই 

আপনি মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করবেন- আপনি কেমন আছেন? তখন মেয়েটা হয়তো বলবে ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন? তখন আপনি বলবেন গার্লফ্রেন্ড না থাকলে মানুষ যেমনটা থাকে। আপনার তো বয়ফ্রেন্ড আছে তাই এ জ্বালাটা আপনি বুঝবেন না।.তখন মেয়েটি হয়তো বলবে আমার তো বয়ফ্রেন্ড নাই অথবা যেটাই বলুক না কেন সেটা থেকে জানতে পারবেন যে বয়ফ্রেন্ড আছে কিনা। 

কৌশল নাম্বার তিন  

আপনি মেয়েদের সাথে চ্যাট করার সময় তাকে বলতে পারেন তোমার বয়ফ্রেন্ডের ঠিকানাটা দাও তখন মেয়েটির প্রথমে বলতে পারো যে আমার বয়-ফ্রেন্ড নাই অথবা বলতে পারে কেন? তখন বলবেন তোমার বয়ফ্রেন্ডের কপালের সাথে আমার কপালটা ঘষা দিব। তাতে যদি আমার কপালেও তোমার মত একটা গার্লফ্রেন্ড জোটে। তখন মেয়েটার বয়ফ্রেন্ড না থাকলে সেটা সে বলবে।

এভাবে আপনি বিভিন্নভাবে কৌশলে মেয়েটা থেকে জেনে নিতে পারবেন যে সে সিঙ্গেল কিনা। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়ই। আর এটাও আশা করি যে ফেসবুকে কোন মেয়ে সিঙ্গেল কিনা সেটা যাচাই করার জন্য এগুলোই যথেষ্ট।

আমার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করব
About The Author
রিয়া আক্তার
আমি রিয়া আক্তার। মেয়ে পটানোর থেরাপি ওয়েবসাইটের সকল আর্টিকেল আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছি। আমি চাই প্রত্যেকটা মানুষ যাতে তার প্রিয়জনের কাছে তার ভালোবাসার কথা বলতে পারে ও প্রিয় জনকে ভালবাসতে পারে।