1. riyaakhter747@gmail.com : রিয়া আক্তার : রিয়া আক্তার
  2. muhammadrafibhuiyan@gmail.com : app :
কচি মেয়ে পটানোর উপায় ১০০% কাজ করবে
কচি মেয়ে পটানোর উপায়
কচি মেয়ে পটানোর উপায় ১০০% কাজ করবে

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব কচি মেয়ে পটানোর উপায়। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অল্প বয়সী মেয়েদেরকে পছন্দ করে থাকেন কিন্তু কিভাবে সেই মেয়েকে পটাবেন তা বুঝতে পারছেন না চিন্তা করবেন না আমরা তো আছি। আজ আমরা আপনাদের মাঝে কয়েকটি টিপস শেয়ার করবো যেগুলো ব্যবহার করে আপনার খুব সহজে যেকোন অল্প বয়সী মেয়েকে পটাতে পারবেন।

কচি মেয়ে পটানোর উপায় ১০০% কাজ করবে

অল্প বয়সী মেয়েদের সাথে রিলেশন করতে গেলে আপনাকে চারটি চালাকি অবশ্যই জানতে হবে। হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন অল্প বয়সী মেয়েদের সাথে রিলেশন করতে গেলে আপনাকে কিছু চালাকি অবশ্যই জানতে হবে। তাছাড়া দেখবেন এরা চ্যাং মাছের মত লাফাচ্ছে এবং আপনি এদেরকে কিছুতেই ধরতে পারছেন না। তাই আমরা অনেক ভেবে চিন্তে কচি মেয়ে পটানোর জন্য এমন চারটি চালাকি বের করেছি। এছাড়া এগুলো জানলে আপনি অল্প বয়সী যে কোন মেয়েকে আপনার সাথে রিলেশন করার জন্য খুব সহজে রাজি করাতে পারবেন।

আর যদি আপনি অলরেডি অন্য কোন অল্প বয়সি মেয়ের সাথে রিলেশন করে থাকেন, তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি চালাকি গুলো কাজে লাগিয়ে আপনি তার থেকে অনেক কিছু আদায় করতে পারবেন। আর আমরা আপনাদের মাঝে কৌশল গুলো শেয়ার করব সেগুলো মূলত প্রতিটি আলাদা আলাদা পরিস্থিতির জন্য। তাই কষ্ট করে হলেও আপনি চারটি কৌশলী দেখে নিবেন এবং যে কষ্টটা আপনার পরিস্থিতির সাথে মিলে যাবে আপনি সেটি ব্যবহার করবেন।

 অল্প বয়সী মেয়ে পটানোর উপায় টিপস ১০০% কাজ করবে

আপনাদের সুবিধার্থে আমরা এই ভিডিও উপরে যোগ করে দিয়েছি। এই ভিডিওতে খুব বলা হয়েছে কিভাবে আপনি খুব সহজে অল্প বয়সী মেয়ে পটাতে পারেন। এছাড়াও কচি মেয়ে পটানোর উপায় সংক্রান্ত বিষয় ধারাবাহিকভাবে ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে। তাই কষ্ট করে সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখুন।

ভিডিওটি দেখার পর কোথাও যদি বুঝতে সমস্যা হয় অথবা আপনি যদি বুঝতে না পারেন তবে নিচে আমরা ধারাবাহিকভাবে নিয়ে আলোচনা করেছি। আপনি সে ক্ষেত্রে পুরো আর্টিকেল পড়ে পারেন। আর্টিকেলটি সংক্রান্ত কোন সমস্যা থেকে থাকলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানিয়ে দেবেন। আমরা দ্রুত আপনার সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করব। তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

নাম্বার ১ মেয়েটি কথা না বললে যা করবেন

আপনি যেকোনো অল্প বয়সে মেয়ের সাথে কথা বলতে চাচ্ছি কিন্তু সে আপনার সাথে কথা বলতে চায় না এবং আপনাকে সময় দিতে চায় না। এমন ক্ষেত্রে আপনি চাইলে এই চালাকিটা করতে পারেন। আপনি তাকে বলবেন- তোমাকে এতটা ভালোবেসে ফেলেছি যে, যখন তোমার সাথে কথা বলার ইচ্ছা হয় কিন্তু তোমার সাথে কথা বলতে পারি না তখন আমি পুরো পাগল হয়ে যাই। মন চায় বাসায় বিয়ের প্রস্তাব পাঠায়। ব্যাস আপনার কাজ হয়ে গেছে। মেয়ে বুঝে গেছে আপনার সাথে যে কথা না বললে আপনার মাথা ঠিক থাকে না। এরপর আপনি যেকোনো সময় গুড্ডু করে তার বাসায় বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারেন। 

অথবা আপনি চাইলে এমন কিছু করতে পারেন যাতে আপনাদের ব্যাপারটা তার ফ্যামিলি কানে যায়। আর অল্প বয়সী প্রতিটি মেয়ে তাদের ফ্যামিলিকে খুব ভয় পায়। আর এই ভয় দেখবেন সে আপনার সাথে ভালোভাবে মেশা শুরু করে দিয়েছে। আর মেয়েটি যখন আপনার সাথে মিশবে, তখন আপনি যে হারামি, তাতে মেয়ে না পটে যাবে কই।

নাম্বার ২ মেয়ে রিলেশনে রাজি না হলে যা করবেন

যদি এমন হয় অল্প বয়সী যে কোন মেয়ে আপনার খুব ভালো লেগেছে। আপনি তার সাথে রিলেশন করতে চাচ্ছেন। কিন্তু সে আপনার সাথে রিলেশন করতে কোন ভাবে রাজি হচ্ছে না। তাহলে এমন পরিস্থিতিতে আপনি চাইলে এই চালাকিটা খাটাতে পারেন। আপনি তাকে বলবেন- তোমাকে আমার খুব ভালো লাগে। তুমি আমার সাথে রিলেশন করো বা না করো সেটা আলাদা কথা। কিন্তু তোমার সাথে একটু কথা বলার ইচ্ছা হলে প্লিজ তুমি একটু ভালোভাবে কথা বলিও তাহলেই হবে। প্লিজ কথা দাও ছোট্ট আবদার টুকু রাখবে

আশা করা যায় মেয়েটি আপনার এই ছোট আবদারটি অবশ্যই রাখবে। ব্যাস তাহলে আপনার কাজ হয়ে গিয়েছে। কারণ অল্প বয়সী কোন মেয়েরা কোন ছেলের সাথে কয়েকদিন কথা বলে তার প্রতি দুর্বল হয়ে যায় এবং তার প্রেমে পড়ে। এর মানে হলো আপনি বসতে চাইলেন কিন্তু শোয়ার জায়গা এমনি পেয়ে গেলেন।

নাম্বার ৩ আপনার প্রোপোজ এ রাজি না হলে যা করবেন

অল্প বয়সী কোন মেয়েকে আপনার প্রপোজ করেছে, রিলেশন করতে রাজি হচ্ছে না অথবা আপনার ব্যাপারটা সে মোটেও গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছে না। আপনাকে সিরিয়াসলি সে নিচ্ছে না এ ক্ষেত্রে আপনি এই চালাকিটা করতে পারেন। আপনি তাকে এই ডায়লগটি দিবেন- তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না তোমাকে না পেলে আমি আমার জীবনটা শেষ করে দিব। তোমাকে যদি না পাই তবে বেঁচে থেকে লাভ কি বল, মরে যাওয়াই ভালো।

ওয়েট আগে ভয় পাইয়েন না। অথবা মরার জন্য সত্যি সত্যি বিষ কিনতে যাইয়েন না। আপনাকে মরতে হবে না। এটা শুধুমাত্র আপনি যে মেয়েকে পছন্দ করেন এবং আপনার ভালবাসার প্রপোজ রাজি হচ্ছে না হয় দেখানোর জন্য। বেশিরভাগ সময় দেখা যায় অল্প বয়সী মেয়েরা এমন ডায়লগ শুনলে ভয়ে রিলেশন করতে রাজি হয়ে যায়। আর ভয় হোক বা যে জন্যই হোক একবার রিলেশন করলে, সেটা ধীরে ধীরে এমনি রিয়েল প্রেমে পরিণত হয়ে যায়।

তবে একটা বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখবেন এই ডায়ালগটি আপনি কখনো বড় কোন মেয়েকে দিতে যাবেন না। তাতে মেয়ে মুখের উপর বলে দিতে পারে, যা কুত্তা মোর। চল্লিশা খাইনি অনেকদিন থেকে। তোর চল্লিশা খাব। তখন কিন্তু আরও বেশি বিপদে পড়ে যাবেন।

নাম্বার ৪ মেয়েদের মন গলানোর জন্য যা করবেন

আপনি কোন অল্প বয়সী মেয়েকে ভালোবাসেন। এবং এই বিষয়টি আপনি তাকে কয়েকবার বলেছেন কিন্তু তার মন গলাতে পারছেন না। আপনি কোন ভাবে তার মনে আপনার জন্য ভালোবাসা জানাতে পারছেন না। সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে এই চালাকিটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন আশা করি ১০০% কাজ হবে। আপনি তাকে এমন টাইপের ইমোশনাল কথা বলতে পারেন, যেমন- আপনি তাকে বলতে পারেন তুমি আমাকে ভালো না বাসলেও আমি তোমাকে একাই ভালোবেসে যাবো। তুমি আমার দিকে দেখো বা না দেখো আমি তোমাকে এক নজর দেখার জন্য রোজ তোমার স্কুল গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকবো। তুমি আমাকে যতই অপমান কর আমার সাথে বাজে আচরণ করো না কেন, আমি তবু তোমাকে নীরবে শুধু ভালোবাসবো

 

নাম্বার ৫ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর হয়ে যান

অল্প বয়সী মেয়েদের পাঠাতে চাইলে এখন থেকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর হওয়ার চেষ্টা করুন। তবে দাঁড়ান দৌড় দিয়েন না। বিষয়টি আগে আমি আপনাদের বুঝিয়ে বলি। বিষয়টা হলো অল্প বয়সী মেয়েরা কোন কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত জানেনা। কারণ তাদের বয়সটা এমন যে তারা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন এমন অনেক কিছু জানতে পারে যা তারা এর আগে কখনো জানত না বা এর আগে তারা কখনো এ ব্যাপারে শোনেনি।

আর নতুন কিছু জানতে কার না ভালো লাগে? আর সেই জানার বিষয়গুলো যদি রিলেশন, আবেগ, রোমান্স, শরীর ইত্যাদি সম্পর্কে হয়। তাহলে তো আর কোন কথাই নেই একদমই মজাই আর মজা। আর কোন অল্প বয়সে মেয়েরা যদি কোন ছেলের সাথে কথা বলে বুঝতে পারেন, যে সে ছেলেটি এসব বিষয় সম্পর্কে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মতো জ্ঞানী।

তখন তারা সেই ছেলেটির চারপাশে মাসির মতো ভ্যান ভ্যান করে সেই ছেলেটির সাথে দুই একটা কথা বলে যখন তারা দেখে আরে এর সাথে কথা বলে তো মজার মজার অনেক কিছু জানতে পারতেছি এবং শিখতে পারতেছি। তখন তারা এতটা মজা পায় যে তারা নিজেই সেই ছেলেটির সাথে কথা বলার জন্য সবসময় অস্থির হয়ে থাকে। তারপর আর কি যা হবার সেটাই হবে।

মেয়েটির নতুন কিছু জানার আগ্রহ এবং আর এদেরকে ছেলেটির চামড়ার মুখ ফসকেএই কথা থেকে সে কথা, সে কথা থেকে ওই কথা, আর ওই কথা থেকে কখন যে একদম ওই কথাপৌঁছে যায় সেটা তারা নিজেরাই বুঝতে পারে না। তাই আপনিও যদি খুব অল্প বয়সে কোনো অল্প বয়সী মেয়ের সাথে গভীর সম্পর্ক তৈরি করতে চান। তাহলে যখনই আপনি অল্প বয়সী মেয়ের সাথে কথা বলবেন। তখন এমন কিছু কথা বলবেন বা এমনভাবে কথা বলবেন। যেন মেয়েটি আপনার কথা শুনে অথবা আপনার সাথে কথা বলে বুঝতে পারে যে, আপনি প্রেম ভালবাসা, রিলেশন, রোমান্স, শরীর ইত্যাদি সম্পর্কে প্রচুর জ্ঞানী।

মেয়েটিকে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি এগুলো সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন। এক কথায় বলতে গেলে, আপনি এগুলোর ব্যাপারে পুরো একটা জ্ঞানের ভান্ডার। আর মেয়েটি যদি খালি একবার এইটা বুঝতে পারে। আর আপনিও যদি মেয়েটির সাথে এমন একটা বন্ধু সুযোগ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন। যাতে করে মেয়েটি আপনার সাথে কথা বলার মত সুযোগ হয়। তাহলে মামা আপনার কাজ হয়ে গিয়েছে।

কারণ মেয়েটি আপনার কাছে খুব ঘুরতে পানি সন্ধান পেয়েছে। এবার মেয়েটি যখন তৃষ্ণার্ত হবে তখনই সে আপনার কাছে ছুটে আসবে। আর এটা সবারই জানা যায় অল্প বয়সে মেয়েদের শরীরে পানির বদ্ধ অভাব। তার মানে বুঝতে পারছেন, পানি পান করার জন্য আপনার কাছে আসার অভ্যাসটা তার একবার হয়ে গেল। সে আপনার পিছনে সব সময় ফেবিকলের মত লেগে থাকবে। তাহলে আর কি চান? জ্ঞান দিতে থাকুন, আর ফায়দা নিতে থাকুন।

আর হ্যাঁ তরকারি তো অবশ্য বেশি দেওয়ার চেষ্টা করুন কারণ অল্প বয়সী মেয়েরা কিন্তু মসলা বেশি ভালোবাসি। আশা করি কি বুঝাতে চাইলাম সেটা খুব ভালোভাবে বুঝতে পারছেন।

এমন কথাগুলো বলার সাথে সাথে আপনি দ্রুত কোন ফল পাবেন না। কিন্তু এগুলো বলার পর আপনি যখন সত্যি সত্যি এমন আচরণগুলো করা শুরু করে দিবেন। তখন কয়েকদিন যেতে না যেতে দেখবেন নদীতে প্রেমের জল চলে এসেছে। আমি বুঝতে চাচ্ছি মেয়েটি তখন আপনার প্রেমে হাবুডুবু খাওয়া শুরু করবে।

কারণ যে কোনো বয়সী মেয়েরা ইমোশনাল মার্কা ডায়লগ এ  খুব সহজে ইমোশনাল হয়ে যায় এবং তাদের মন গলে যায়। সেই সাথে আপনাদের একটি এক্সট্রা টিপস দিয়ে দিচ্ছি সেটি হল- আপনি যখন মেয়েদেরকে এই ডায়লগ গুলো দেবেন তখন এটি দেবদাস মার্কা ভাব ধরবেন। মৃত্যুর সামনে গেলে চোখে মুখে এমন একটা অসহায় ভাব নিয়ে আসবেন যেন দেখে মনে হয় আপনার বউ মারা গেছে। তাহলে দেখবেন আপনি বিধবা ভাতা পেয়ে গেছেন। মানে বোঝাতে চাচ্ছে আপনি মেয়েটির মন পেয়ে গিয়েছেন।

নাম্বার ৬ বান্ধবীর পছন্দের ছেলে হাওয়া

হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন। অল্প বয়সী মেয়েরা তাদের বান্ধবীর বয়ফ্রেন্ড অথবা তাদের বান্ধবীর পছন্দ এমন ছেলের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়। কারণ অল্প বয়সী মেয়েদের নিজের পছন্দ বলতে তেমন কিছুই থাকে না। তারা মাথার চুল বাজারে স্টাইল থেকে শুরু করে জুতা পরা পর্যন্ত সবকিছু বান্ধবীরকে দেখে কপি করে। এরা মার্কেটে গিয়ে একটি ড্রেস কেনার জন্য সারাদিন ঘুরো পছন্দ করতে পারেনা। যেকোনো বান্ধবীর সুন্দর ড্রেস কিনলে, এত সুন্দর ড্রেস কোথায় পেলি বলনা? আমি এমন ড্রেস কিনব, এটা হল অল্প বয়সী মেয়েরা। ওদের এই অভ্যাসের কারণে বয়ফ্রেন্ড নির্বাচনের ক্ষেত্রেও সেম ভাবে কাজ করে থাকে।

তাই আপনি যদি আপনার পছন্দের মেয়েটির বান্ধবীর সাথে মিল লাগাতে পারেন এবং তার বান্ধবীর সামান্যতম মন জয় করতে পারেন এবং তার বান্ধবী যদি আপনাকে ভালো ছেলে হিসেবে বিবেচনা করে, আপনাকে ভালো ছেলে হিসেবে পছন্দ করা শুরু করে তাহলে কাজ হয়ে গেছে। এটা শুধুমাত্র আপনার পছন্দের মেয়েটির নজরে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। একবার যদি মেয়েটি বুঝতে পারে যে তার বান্ধবী আপনাকে খুব পছন্দ করে। ব্যাস সেদিন থেকে সেও আপনাকে পছন্দ করা শুরু করে দিবে।

নাম্বার ৭ আশেপাশের ছেলে

অল্প বয়সী মেয়েরা নিজের বাসা বা নিজের থাকার জায়গা থেকে অর্থাৎ একদম আশেপাশে রিলেশন করতে সবচেয়ে বেশি  আগ্রহী হয়ে থাকে। বিশ্বাস না হলে আপনি খোঁজ নিয়ে দেখুন যেসব অল্প বয়সী মেয়েরা প্রেম করে অধিকাংশ আশেপাশের কোন ছেলের সাথে সেট হয়ে আছে। তুই বলতে এর পেছনে আসল রহস্যটা কি সেটা আপনার মত আমিও জানিনা। তবে এর কারণ হতে পারে অল্প বয়সী মেয়েরা অতিরিক্ত আবেগী হওয়ার কারণে তারা সব সময় ভালোবাসার মানুষটিকে কাছে অথবা আশেপাশে পেতে চায় ।

সুতরাং আপনি যদি কোন অল্প বয়সী মেয়ের সাথে রিলেশন করতে চান এবং সাথে এটাও চান যে মেয়েটিকে যেন সহজে পটাতে পারেন। তাহলে আপনার আশেপাশে থাকা সিঙ্গেল অল্প বয়সী মেয়েকে পটানোর চেষ্টা করুন। আশা করি ১০০% সফলতা পেয়ে যাবেন।

উপরে আমরা আপনাদের মাঝে যে চারটি টিপস শেয়ার করেছি এগুলো মূলত আপনি পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে ব্যবহার করবেন। আর্টিকেলটি সংক্রান্ত কোন মন্তব্য থেকে থাকলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাবেন। আর আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।

আপনি চলে এ ধরনের আরো কিছু পোস্ট দেখে নিতে পারেন-

কলেজের মেয়ে পটানোর উপায়

আমার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করব
About The Author
রিয়া আক্তার
আমি রিয়া আক্তার। মেয়ে পটানোর থেরাপি ওয়েবসাইটের সকল আর্টিকেল আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছি। আমি চাই প্রত্যেকটা মানুষ যাতে তার প্রিয়জনের কাছে তার ভালোবাসার কথা বলতে পারে ও প্রিয় জনকে ভালবাসতে পারে।